মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
‘বাঁচতে হলে নদী বাঁচাতে হবে’

‘বাঁচতে হলে নদী বাঁচাতে হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ নদীকে কেন্দ্র করেই সভ্যতা গড়ে উঠে। আমাদের বাঁচতে হলে নদীগুলোকে সচল রাখতে হবে। প্রকৃতির ওপর আমরা যে অত্যাচার করি তা আমাদেরই ফেরত দেবে। তাই নদী রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও অর্থাৎ এর আশপাশের ব্যবহারকারীদেরও ভূমিকা পালন করতে হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বরিশাল সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত উপজেলা পর্যায়ে নদী সংরক্ষণ শীর্ষক উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নদী কমিশনের ৪৮ নদী সমীক্ষা প্রকল্পের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব ইকরামুল হক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নদীকে রক্ষায় অবৈধ দখল উচ্ছেদের পাশাপাশি সীমানা নির্ধারণ নিশ্চিত করতে হবে। বন্ধ করতে হবে নদী দূষণ। সরকার এজন্য বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে জানান তিনি। নদী দূষণ, অবৈধ দখলদারিত্ব এবং অন্যান্য দূষণ থেকে নদী রক্ষা ও নদীর তথ্যভা-ার তৈরি ও সমীক্ষা প্রকল্পের (১ম পর্ব) আওতায় অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুনিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রশান্ত কুমার দাস ও সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মাহাবুবুর রহমান মধু। কর্মশালায় বরিশাল সদর উপজেলার কীর্তনখোলা নদীর কিছু চিত্র তুলে ধরে বলা হয়, শুধুমাত্র এই একটি নদীর তীরবর্তী ৪ হাজার ৪২৩টি স্থানে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণসহ নানাভাবে দখল করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি দখল হয়েছে নদীটির সিটি করপোরেশন এলাকার তীরবর্তী জায়গা। বক্তারা এসব উদ্ধারে ও নদীদূষণ রোধে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com